খুলনা থেকে আরিফ মিল্টনঃ
দীর্ঘ ১৭ বছর পর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে ৩০ মার্চ (বুধবার) বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসের কবি জীবনানন্দ দাশ একাডেমিক ভবনের মাল্টিপারপাস রুমে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এর পরপরই ভোট গণনা শুরু হয়।
নির্বাচনে ১৫টি পদের বিপরীতে ৩৩ জন শিক্ষক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। মোট ৩৯০ জন ভোটারের মধ্যে ৩৬৫ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন বলে জানা যায়। দীর্ঘদিন পর সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন হওয়ায় শিক্ষকদের মধ্যে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছিলো। ভোটগ্রহণ শুরুর পর থেকে ভোটকেন্দ্র ও আশপাশের পরিবেশ ছিলো উৎসবমুখর।
এদিকে বেলা ১২টা ১৫ মিনিটে ভোট প্রদান করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন হচ্ছে। শিক্ষকরা অত্যন্ত আনন্দ সহকারে নির্বাচনের অংশগ্রহণ করেছেন এবং ভোট দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, সিনেট কার্যকরের মাধ্যমে গভর্নেন্সের জায়গাটা পরিস্কার হবে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট আরও বেশি কার্যকর হবে।
এর আগে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ভোট প্রদান করেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ও রিটার্নিং অফিসার প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় গভর্নেন্সের সিনেট বডিকে কার্যকরের উদ্যোগ নিয়েছেন বর্তমান প্রশাসন। এখন থেকে প্রতিবছর যাতে সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান তৈরি করা এবং শিক্ষা, গবেষণা ও নতুন নতুন উদ্ভাবনার মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠার অভীষ্টে এগিয়ে নিতে চান কর্তৃপক্ষ। সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনের পর খুব শীঘ্রই রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে ১৬টি ক্যাটাগরিতে ৫৬ জন সদস্য থাকার বিধান রয়েছে। এছাড়া আরও একটি ক্যাটগরিতে প্রাক্তন ভাইস-চ্যান্সেলরবৃন্দও সিনেটের সদস্য হিসেবে থাকবেন। সিনেটে মনোনীত বা নির্বাচিত সদস্যদের মেয়াদ ৩ বছর। তবে মেয়াদ শেষ হলেও উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত উক্ত সদস্যগণ পদে বহাল থাকবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় আইনে উল্লেখ রয়েছে।
এদিকে বেলা ১২টা ১৫ মিনিটে ভোট প্রদান করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন হচ্ছে। শিক্ষকরা অত্যন্ত আনন্দ সহকারে নির্বাচনের অংশগ্রহণ করেছেন এবং ভোট দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, সিনেট কার্যকরের মাধ্যমে গভর্নেন্সের জায়গাটা পরিস্কার হবে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট আরও বেশি কার্যকর হবে।
এর আগে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে ভোট প্রদান করেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ও রিটার্নিং অফিসার প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় গভর্নেন্সের সিনেট বডিকে কার্যকরের উদ্যোগ নিয়েছেন বর্তমান প্রশাসন। এখন থেকে প্রতিবছর যাতে সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান তৈরি করা এবং শিক্ষা, গবেষণা ও নতুন নতুন উদ্ভাবনার মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠার অভীষ্টে এগিয়ে নিতে চান কর্তৃপক্ষ। সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনের পর খুব শীঘ্রই রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে ১৬টি ক্যাটাগরিতে ৫৬ জন সদস্য থাকার বিধান রয়েছে। এছাড়া আরও একটি ক্যাটগরিতে প্রাক্তন ভাইস-চ্যান্সেলরবৃন্দও সিনেটের সদস্য হিসেবে থাকবেন। সিনেটে মনোনীত বা নির্বাচিত সদস্যদের মেয়াদ ৩ বছর। তবে মেয়াদ শেষ হলেও উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত উক্ত সদস্যগণ পদে বহাল থাকবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় আইনে উল্লেখ রয়েছে।