বাসুরিয়া শামসুন্নাহার উ/বি এর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হলেন সেলিম আল মামুন

সরিষাবাড়ি প্রতিনিধিঃ-
জামাল পুর জেলার সরিষাবাড়ি উপজেলা এর পিংনা ইউনিয়ন এর বাসুরিয়া শামসুন্নাহার উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির ‘সভাপতি’ নির্বাচিত হয়েছেন পিংনা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মোহাম্মদ সেলিম আল মামুন।

মোঃ সেলিম আল মামুন তার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন,” আলহামদুলিল্লাহ।
ধন্যবাদ ও আজীবন কৃতজ্ঞঃ
আমার রাজনৈতিক ‘পিতা’ আমার অভিভাবক’ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ মুরাদ হাসান এমপি মহোদয়ের নিকট।।
আমাকে বাসুরিয়া শামসুন্নাহার উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির ‘সভাপতি’ নির্বাচিত করায়।”

উল্লেখ্য যে, সরিষাবাড়ী উপজেলার পিংনা ইউনিয়ন এর রাধানগর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ‘মন্ডল’ বংশে জন্ম,মোঃ সেলিম আল মামুন এর। সদা হাস্যোঞ্জল,সদালাপী,যুব সমাজের যুবকন্ঠ, সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে’ ক্লীন ইমেজের একজন মানুষ সেলিম আল মামুন।

মাননীয় তথ্য প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ মুরাদ হাসান এর নির্দেশে তিনি গরীব- দুঃখী অসহায় মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার পিতা ছিলেন একজন পুলিশ অফিসার। তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনিই সবার বড়,ছোট ভাই প্রকৌশলী শামীম আল মামুন,তথ্য প্রযুক্তিবিদ ও সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষক,মোঃ আল আমিন,বিবিএ পাশ করে চাকরি করছেন।

২০০৩- সালে বিএনপি-জামায়াতের অত্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার আন্দোলন গড়ে তুলেন। তখন তিনি ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্ব দিয়েছেন। পিংনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন ২০০৪ সালে। বছর খানেক পরে পিংনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি নির্বাচিত হন।

তারপর তিনি ছাত্রলীগে থাকা অবস্থায়ই ডাঃ মুরাদ হাসানের নির্দেশে যুবলীগ নিয়ে কাজ শুরু করেন। মুরাদ ভাইয়ের ‘চরম ভক্ত’ হওয়াতে ২০০৯ইং সালে আওয়ামী নামধারী দুষ্কৃতিকারীর হাতে শারিরীক ভাবে লাঞ্ছিত হন।তারপরও তাকে ‘মুরাদ’ ভাইয়ের কাছ থেকে একবিন্দুও সরাতে পারেনি।মুরাদ ভাইয়ের দুর্দিনে একজন অকুতোভয় দুঃসাহসী সৈনিক হয়ে কাজ করেছেন, আজ-অব্দি করে যাচ্ছেন এবং আমৃত্যু করে যাবেন।

২০১১ সালে আওয়ামী যুবলীগের কমিটি হয়, তখন সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে তিনি ‘সাধারণ সম্পাদক’ নির্বাচিত হন। আর এজন্য তিনি ডাঃ মুরাদ হাসান এমপি মহোদয় এ-র নিকট আজীবন কৃতজ্ঞ।কারণ ডাঃ মুরাদ হাসানের জন্যই তিনি যুবলীগের ‘সাধারণ সম্পাদক’ নির্বাচিত হন।আজ অব্দি আস্থা,বিশ্বাস, বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে প্রায় এক যুগ যাবত পিংনা ইউনিয়ন যুবলীগকে সঠিক পরিচালিত করে আসছেন।

এ জন্যই তিনি ডাঃ মুরাদ হাসানকে তার রাজনৈতিক ‘পিতা’ হিসেবে সম্বোধন করেন। আলহাজ্ব ডাক্তার মুরাদ হাসানের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য তিনি নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মোহাম্মদ সেলিম আল মামুন সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন, তিনি যেন তাঁর রাজনৈতিক জীবনে মানুষের উপকার ও সমাজ সেবামূলক কাজ করে যেতে পারেন।