ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার কুশনা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে চান মোঃ রবিউল ইসলাম

আব্দুল্লাহ বাশার, কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ তৃতীয় ধাপে নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন ও নৌকার মাঝি হতে ইউনিয়ন জুড়ে আলোচনার রয়েছেন এই ত্যাগি নেতা। শুরু করে দিয়েছেন দলের সিনিয়র নেতা। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করছেন এবং নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন।নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে দলকে শক্তিশালী করতে দীর্ঘদিন ধরে দলের জন্য শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে তিনি তার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত জনগণের পাশে থাকতে চান। ইতিপূর্বে তিনি ইউপি নির্বাচনে জনগণের ভোটারের কাছে গিয়েছেন এবং যাচ্ছেন, চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে তিনি বলেন আমি ১৯৭৯ সালে ছাত্রলীগের সংগঠনের মধ্যে দিয়ে রাজনীতি শুর ১৯৮৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত কোটচাঁদপুর উপজেলা শাখার আওয়ামী যুবলীগের সদস্য, ১৯৮৬ সালে জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সাথে সার্বিক দায়িত্ব পালন করি। ১৯৯০ সালে এরশাদ বিরোধী গণআন্দোলনে পুলিশের নির্যাতনের শিকার হই এবং কারা বন্ধি হই,১৯৯৫ সালে ৩নং কুশনা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করি রাজনৈতিক রোসানলে পড়ে ৭১ ভোটে পরাজিত হই।২০০৪ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৩ নং কুশনা ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই।বিগত ২০০৬ সালে ফখরুদ্দিন সরকারের দুঃশাসন এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে পুলিশের হয়রানির শিকার হই। ২০১৪ সালে ৫ ই জানুয়ারী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে ৪ দলীয় ঐক্য জোটের জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন প্রতিহত করার আন্দোলনে নিজেকে সক্রিয় রাখি সে সময় মিছিলে একজন মারা গেলে ঐ হত্যা মামলার মিথ্যা আসামি হই। দীর্ঘদিন কারা বরণ করেছি। ২০২১ সালে নির্বাচনে ৩ নং কুশনা ইউনিয়ন বাসি আমাকে নৌকার কার মাঝি হিসেবে দেখতে চাই ।জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে জীবনের শেষ পর্যায়ে এসেও আদর্শের সঙ্গে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আর্দশ বুকে আকড়ে ধরে আছি। এলাকার সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে তাদের পাশে থেকে তাদের জন্য কাজ করেছি। আমি আশা করছি, এলাকার সাধারণ মানুষ আমার পাশে আছেন।আমিও তাদের পাশে থেকে তাদের জন্য কাজ করতে চাই।