জনপ্রিয়তার শীর্ষে আব্দুল জলিল চেয়ারম্যান ৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নের

খোরশেদ আলম, বিশেষ প্রতিনিধি: সামনে আসছে ইউপি নির্বাচন তড়িঘড়ি শুরু করেছে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা চলছে যার যার মত ব্যানার ফেস্টুনে মুখরিত  পড়ো  ইউনিয়ন।

চায়ের কাপে ঝড় উঠেছে নির্বাচনীয় আলাপ চারিতা যার যার পছন্দের প্রার্থী কথা নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক এর মধ্যেই। কৃষক থেকে শুরু করে নিম্নআয়ের মানুষের  মুখে  আব্দুল জলিলের কথা শোনা যাচ্ছে বেশির ভাগ।

তিনি  উন্নয়ন, ন্যায়পরায়ণ, সমাজসেবা, ন্যায়বিচার, সততা ও অভিজ্ঞতায় আলহাজ্ব আব্দুল জলিল চেয়ারম্যান সাহেবের বিকল্প নাই জানান  ৯নং ইউনিয়নের সাধারণ ভোটাররা। 

চেয়ারম্যান হিসেবে তাকে আবারও  দেখতে চাই  ইউনিয়নের সাধারণ জনগণ বারবার নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল জলিল সাহেব। 

সাধারন জনগন তাকেই চাই. কারণ তার স্বভাব চরিত্র ও জনগণের জন্য যে সার্বিক সহযোগিতা করে থাকেন তার নাম আব্দুল জলিল চেয়ারম্যান। 

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় ৩ নং ওয়ার্ডের কালিবাড়ি বাজার এর দোকানদার হাতেম আলী বলেন. আমরা সবসময়ই জলিল ভাই কে যে কোন কাজে আমরা পাই এজন্যই আমরা বারবার জলিল বাইকের চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই জলিল ভাইয়ের বিকল্প নাই।

আলহাজ্ব  আব্দুল জলিল একজন সম্মানিত সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নের শাখার সভাপতি জামালপুর সদর উপজেলা ইউ.পি। ৩ নং ওয়ার্ডের মোহাম্মদ  কিবরিয়া বলেন, জলিল চেয়ারম্যানের বিকল্প অন্য কাউকে চেয়ারম্যান হিসেবে আমরা চাই না তার কারণ সুখে- দুঃখে সবসময় আমাদের পাশে থাকে তিনি।

জামালপুরের  অতি নিকটেই ৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নটি অবস্থিত  সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য তেমন কোনো পাঁকা কিংবা  ঢালাইয়ের রাস্তা ছিলো না। ফলে চলাচলের সময় নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতেন তারা। জনসাধারনের এই দুর্দশা আর দুরবস্থা দেখে জনগনের সেবা করার উদ্যেশে ইউপি নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন আব্দুল জলিল  । ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ইতোমধ্যে এই ইউনিয়নের রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের শতকারা ৮৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন করেছেন। পাল্টে দিয়েছেন সম্পূর্ন  ইউনিয়নের সামগ্রিক চিত্র।

উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি মহামারি করোনা কালিন পরিস্থিতির শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত এই ইউনিয়নের কর্মহীন ও হতদরিদ্র মানুষের পাশে সরকারি তহবিল থেকে ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে খাদ্য এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী দেওয়াসহ বিভিন্ন মানবিক কর্মকান্ডে কারনেই তিনি আজ জননন্দিত। অন্যদিকে তিনি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পরে থেকে এলাকায় মাদক এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো-টলারেন্স নীতি অবলম্বনে কাজ করে চলেছেন।

বাংলাদেশকে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভ’য়সী প্রশংসা করে হাজী মোহাম্মদ হায়দার আলী বলেন, আমাদের ৯নং রানাগাছা ইউনিয়নের উন্নয়নের মেকার তিনি  একজন অন্যতম কর্মী আমাদের  ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল  বারবার আমরা তকে ভোট দিয়েছি এবার দিবো । 

তিনি ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী ও মাদক ব্যবসা সহ সকল ধরনের অপরাধ নির্মূল করতে এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।

আব্দুল জলিলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা চারবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, আমাকে যদি আবারও নৌকার প্রতীক আমার হাতে তুলে দেয় তাহলে সাধারণ জনগণের মনের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ করব  আর আমার ইউনিয়নের সামান্য কিছু কাজ বাকি রয়েছে তা শেষ করে দিব ইনশাল্লাহ।

৯ নং রানাগাছা ইউনিয়নের নয়টি ওয়ার্ডে সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় আব্দুল জলিলের  চেয়ারম্যান এর বিকল্প কোন চেয়ারম্যান তারা চায়না তারা শুধুই বলে বিগত ৫০ বছরেও সেইরকম কোনো উন্নয়ন হয় নাই
যা জলিল চেয়ারম্যান আমলে হয়েছে  আমরা উনার মত চেয়ারম্যানকে আবারও চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।