হাইব্রীডে ভরে গেছে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিশোধ

রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের আঁশির দশকের ছাএ মৈএির সভাপতি ছিলেন প্রকৌশলী আশিক রহমান পরবর্তীতে তিনি বিএনপির রাজনীতির সাথে যুক্ত হন ।এবং বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু প্রকোশলী পরিশোধের সাধারন সম্পাদক । বর্তমানে রুয়েট শাখা ছাএলীগের সভাপতি জনাব নাঈম রহমানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে বলেন যে আমার জানা মতে জনাব আশিক রহমান আওয়ামীলীগ ও ছাএলীগের কোন কর্মকান্ডের সাথে কোনরুপ জড়িত ছিলেন না তিনি আরো আমাদের বলেন যে জনাব আশিক রহমান কখনও বঙ্গবন্ধু প্রকেীশলী পরিশোধের সদস্য ছিলেন বলে তার জানা নাই তিনি যেনো কোন অদৃশ্য শক্তির ছায়ায় বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিশোধের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন । নাঈম রহমান আরো আমাদের বলেন যে প্রকৌশলী আশিক রহমানের কাছে ছাএলীগ সংগঠনের কোন মূল্যই নেই বিভিন্ন প্রকৌশলী পরিশোধের কর্মকান্ডে ছাএলীগের নেতা কর্মীদের তিনি হেয় করেন ।

এছাড়াও সে সময় করা ছাএ নেতা জনাব কামরুল হাসানবলেন যে তাদের সময় রুয়েট শাখা ছাএমৈএীর সভাপতি ছিলেন তিনি কখনও ছাএলীগের কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন না কামরুল হাসান আমাদের আরো বলেনযে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিশোধের সাধারন সম্পাদক আশিক রহমান নির্বাচিত হয়েছেন অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে তিনি বলেন কেননা আওয়ামীলীগ ছাএলীগের দূর সময়ে যারা ছিলো তারা না হয়ে কেনো আশিক রহমান হঠাৎ করে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিশোধের সাধারন সম্পাদকের মতো একটি গুরুত্ব পূর্ন পদের অন্য দলের হয়েও দায়িত্ব পান ।

এছাড়াও তার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ হচ্ছে এই যে গত ২৯/১১/২০১৯ ইং তারিখে প্রকৌশলী পরিশোধের সভায় জনাব আশিক রহমান বিএনপির শ্লোগান দেন তিনি জননেএী শেখহাসিনা না বলে দেশনেএী বলে সভা শুরু করেন এই বিষয়ে উপস্থিত প্রকৌশলীরা প্রতিবাদ করলে তিনি বলেন মুখ ফসকে বেড়িয়ে গেছে । এই সকল অভিযোগ সমন্ধে মুঠোফোনে জনাব আশিক রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন এই সকল অভিযোগ অসত্য । তিনি ও তার পরিবার আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত এতো অভিযোগ থাকার পরও তিনি কিভাবে সাধারনসম্পাদক নির্বাচিত হন এই বিষয়ে কেন্দ্রিয় নেতাদের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সভাপতি জনাব হাবিবুর রহমান বলেন যে বিষয়টি আমরা খুতিয়ে দেখছি।