রাজিবুল হক রনি: বঙ্গবন্ধুর কন্যা বিশ্বনেত্রী মানবতার মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৃণমূলের কর্মীবান্ধব জননেত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট যুক্ত শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ পরিচালিত হচ্ছে. সেই সুবাদে কেন্দ্রীয় কমিটি মহাসচিব এর দায়িত্ব পেলেন সংগঠনের সাবেক সফল সাংগঠনিক সচিব মহোদয় জনাব কে এম শহীদ উল্লাহ । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষরিত কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব পদে নিযুক্ত হয়ে ঘোষণা দিয়েছেন জাতির পিতার আদর্শ সকল শিশুদের মাঝে পরিবেশন করতে চাই।
কে এম শহীদ উল্লাহ আমাদেরকে আরও বলেন আমাকে বঙ্গকন্যা নবনিযুক্ত মহাসচিব ঘোষণা করেছেন। আমি সকল শিশুদের দেশ প্রেম হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। হাইব্রিড বাছাই করে সংগঠন মজবুত করে গড়তে চাই।শেখ রাসেলের প্রতিচ্ছবি প্রতিটি নেতাকর্মীর মধ্যে দেখতে চাই। বাংলাদেশের সকল সংগঠনের একটি আধুনিক সংগঠন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ। এই পরিষদের সকল নেতাকর্মী কে আমার সঙ্গে রেখে সংগঠনের সফলতা অর্জন করতে চাই।
সংগঠনের নীতি-আদর্শ সততা ধরে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা চিন্তাভাবনা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে চাই।
শিশু-কিশোরদের নিয়ে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ গঠন করতে চাই। আমার লক্ষ্যে প্রতিটি জেলা কমিটি ,মহানগর কমিটি, থানা কমিটি ,পৌরসভা কমিটি ,ইউনিয়ন কমিটি, ওয়ার্ড কমিটি, স্কুল কমিটি, কলেজ কমিটি, মাদ্রাসা কমিটি ,গ্রাম কমিটি, মহল্লা কমিটি, প্রতিটি বাড়ি বাড়ি শেখ রাসেলের স্মৃতি ধরে রাখতে চাই।
প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আশীর্বাদ পুষ্ট জনো নেত্রীর রাজপথের লড়াকু ভ্যানগার্ড হিসেবে দীর্ঘসময় আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রীর কাছে থেকে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছেন জনাব কে এম শহীদ উল্ল্যা।
একজন সততার প্রতীক হিসাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কাছে,যোগ্যতা অর্জন করেছেন। এই জন্য নেত্রী দায়িত্ব দিয়েছেন সরাসরি আশীর্বাদ করেছেন। বিশ্বাস এবং আস্থা রেখে সংগঠন করেছেন দীর্ঘ ৩৪ বছর ধরে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির দীর্ঘ সময়ে রাজপথের লড়াকু সৈনিক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নবনিযুক্ত মহাসচিব জনাব কে এম শহীদ উল্লাহ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পেয়ে ঘোষণা করেছেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ । আগামী করোনাভাইরাস একটু শিথিল হলেই তিনি প্রতিটি এলাকায় নিজে উপস্থিত থেকে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ এর কমিটি নতুনভাবে গড়ে তুলবেন।
প্রতিটি জেলা, মহানগর সকল কমিটির সঙ্গে থেকে ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইতিমধ্যে আমার সঙ্গে ফোনালাপে বলেছেন এই কথা গুলো।
খুলনা বিভাগের সব কয়টি জেলা নতুন করে কমিটি সাজানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জনাব কে এম শহীদ উল্লাহ।
খুলনা বিভাগে দশটি জেলা রয়েছে,
খুলনা জেলা, বাগেরহাট জেলা,যশোর জেলা , সাতক্ষীরা জেলা, ঝিনাইদহ জেলা, মাগুরা জেলা, নড়াইল জেলা, কুষ্টিয়া জেলা, চুয়াডাঙ্গা জেলা, মেহেরপুর জেলা সহ এরমধ্যে ৫৯ উপজেলা রয়েছে।
আমাদের সাথে কথা হয় খুলনা জেলার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম মনির তিনি বলেন খুলনা বিভাগীয় জেলা হিসেবে খুলনার কমিটি অতি অল্প দিনের মধ্যে নতুন কমিটির আবির্ভাব ঘটতে পারে! কাজী মনিরুল ইসলাম মনির দৈনিক এই আমার দেশ বলেছেন কেন্দ্রীয় মহাসচিব জনাব কে এম শহীদ উল্লাহ ভাইয়ের সাথে আমার ফোনে কথা হয় ভাইয়া আমাকে জানিয়েছেন, খুলনা বিভাগের সাংগঠনিক জেলাগুলোর মধ্যে যে সমস্ত নেতাকর্মী সাংগঠনিক কাজে এনাক্টিভ হয়ে পড়েছেন, তাদেরকে কোন কমিটিতে স্থান দেওয়া হবে না।বলেছেন সকলকে একটিভ ভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
এই ছিল আমার কাছে মাননীয় মহাসচিব এর দীর্ঘসময়ের ফোনালাপের সাংগঠনিক কর্মসূচি আমি প্রতিটি জেলা মহানগর উপজেলা ইউনিয়ন পৌরসভা সিটি কমিটির আলোচনা করেছি । গতকাল মহা সচিব মহোদয় বলেছেন সকল এলাকার নেতাকর্মী কোমলমতি শিশু কিশোর সকলকে সরকারি বিধি নিষেধ মেনে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে আমার সঙ্গে সুযোগ্য মহাসচিব এর আলোচনা শেষ হয়েছে।