শুভ জম্মদিন সৈয়দ মিঠুন

নিজস্ব প্রতিবেদক

কিছু কিছু মানুষ আছেন, যারা পৃথিবীতে আসেন তাদের চারপাশের সবকিছুকে আলোকিত করার জন্য। তাদের উপস্থিতি সবাইকে আনন্দে মাতিয়ে রাখে। সামাজিক কিংবা পারিবারিক বন্ধনে বেঁধে রাখেন আশেপাশের মানুষগুলোকে। পঙ্কিলতা যাদেরকে কখনো স্পর্শ করেনা। মন হয়না কখনো কলুষিত। নিষ্পাপতাই যাদের প্রধান শক্তি – ঠিক সেরকম একজন মানুষ সৈয়দ মিঠুন ।

আজ টাঙ্গাইলের জেলার ঘাটাইল উপজেলার সকলের সুপ্রিয় সৈয়দ মিঠুন পরিবারের উঠোনে নিয়মিত পদচারন যারা করেন তারা সবাই ছোটো হিসাবেই সবাই তাকে ভালোবাসেন।

তাই আজ ০৬ ফেব্রুয়ারী তার জন্মদিন সবাই মনে রেখেছেন।

পরিবারের সদস্য সৈয়দ মিঠুনও সব সময় তাদের একজন অভিভাবক হিসেবে মনে করনে। ব্যাক্তিগত জীবনেও তিনি একজন সংবাদকর্মী তিনি সবার পাশেই আছেন এবং এভাবেই থাকবেন সারাজীবন।

০৬ ফেব্রুয়ারী জন্মদিনের প্রথম প্রহর থেকেই জন্মদিনের শুভেচ্ছায় ভাসছেন সৈয়দ মিঠুন।

মোবাইল ফোন কিংবা ফেইসবুক দুটোতেই শুধুই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আর তার বাসা? সে তো জন্মদিনের প্রথম প্রহর থেকেই বন্ধু, কর্মী, ছোট ভাই আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের দখলে। যেন ঈদের মিলনমেলা। আসলেই তো ঈদ। কারন বন্ধু, কর্মী, ছোট ভাই আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে সৈয়দ মিঠুনের জন্মদিন মানেই বিশেষ কিছু, যা আসে প্রতিবছরে মাত্র একবার। এই দিনে আনন্দ উল্লাস না করলে কি হয়?

সৈয়দ মিঠুন বলেন আজ পর্যন্ত আমি পেয়েছি, সবার ভালোবাসা আমার সবসময়ই সবার পাশে থাকব। আর মানুষই পারে সেভাবে মানুষকে ভালবাসতে। ভালো থাকুক সকল ভালোবাসার মানুষেরা যেনো এভাবেই সকলের ভালোবাসা নিয়ে তৃণমূল কর্মীদের আস্থা ভাজন হয়ে থাকি।
এ সময় ঘাটাইল দৈনিক আলোকিত প্রতিদিনের সংবাদকমী মোহাম্মদ রাজু বলেন দেখতে দেখতে সময় অনেকে চলে গেছে। আমার আর আপনার ভাতৃত্ব কয়েক বছরের হলেও মনে হয় যেন কয়েক যুগের বেশী সময় পাড়ি দিয়েছি। আপনার আমার সম্পর্ক ভাতৃত্বের আর ভালবাসার। একই সম্পর্কের ভিন্ন ভিন্ন নাম। তবে মনে হয়, ভাতৃত্বের যে ভালবাসা, কোনদিন তা তুলনা করার নয়। ভাতৃত্বের এই অকৃত্রিম ভালবাসা বেঁচে থাকুক আজীবন… এমনই নিঃস্বার্থভাবে।

শুভ জন্মদিন প্রিয় মানুষ সৈয়দ মিঠুন।