রাঙ্গুনিয়াতে শহীদ হালিম লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন,রাঙ্গুনিয়া প্রতিনিধি:: সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের অন্যতম বেসরকারী পর্যায়ে দেশখ্যাত সর্ববৃহৎ মেধা বৃত্তি পরীক্ষা শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা সারাদেশের ন্যায় রাঙ্গুনিয়াতে উৎসব মূখর পরিবেশে এ স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

অাজ শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর ) সকাল ৯ টায় থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত উপজেলাধীন উত্তর ও দক্ষিণ জোনের অধীনে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের ৫ টি কেন্দ্রে স্কুল ও মাদরাসা পর্যায়ের দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে শুরু করে অষ্টম শ্রেনীর পর্যন্ত সর্বমোট প্রায় ১৫০০ জন শিক্ষার্থীর অংশগ্রহনের মাধ্যমে মেধা বৃত্তি পরীক্ষায় সম্পূর্ণ হয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বৃত্তির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.halimliakot.org এ একযোগে সবকেন্দ্রের ফলাফল প্রকাশিত হবে।

পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে রাঙ্গুনিয়া আর্দশ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন, কেন্দ্রীয় পরিচালক অধ্যাপক মুহাম্মদ এমরানুর ইসলাম, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ ছৈয়দ মুহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া, সদস্য মাওলানা
ইদ্রিস, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সমন্বয়ক মুফিজুর রহমান, উত্তর জেলার পরিচালক মনির অাহমদ, উপজেলা ইসলামী ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক করিম উদ্দীন হাছান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল কাদের, যুবসেনার সাধারণ সম্পাদক আফতাব হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাহেদুল ইসলাম,উপজেলা সাবেক ছাত্রসেনার সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তৈয়ব, উপজেলার সাবেক পরিচালক মাওলানা সাইফুল ইসলাম, বর্তমান পরিচালক এম.সোহেল তালুকদার, উপ-পরিচালক এইচ.এম ফরিদ, নাছির উদ্দীন নাহিদ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ রবিউল মোস্তফা রাফি, কেন্দ্র পরিচালক সহকারী শিক্ষক অমলেন্দু ধর প্রমুখ।

রাঙ্গুনিয়া দক্ষিণ জোনের পরিচালক এম.সোহেল তালুকদার
রিপোর্টার দেলোয়ার হোসাইনকে জানান, দুই শহীদের নামে চালু হওয়া এ বৃত্তি পরীক্ষা বর্তমানে শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করতেই এ বৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন।

রাঙ্গুনিয়া দক্ষিণ জোনের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ রবিউল মোস্তফা রাফি জানান, অাজকের এ বৃত্তি পরীক্ষা রাঙ্গুনিয়া আর্দশ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রায় আটটি কক্ষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গত বছরের চেয়ে এ বছর র্শিক্ষার্থীদের সংখ্যা কিছু হ্রাস পেয়েছে। এ বিষয়ে আরো জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বছর ফরম আমাদের কাছে পৌছতে একটু দেরী হওয়ার শিক্ষার্থী হ্রাস পায়।

এদিকে পদুয়া বুমিং পাওয়ার কেজি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক এবং উক্ত কেন্দ্রের পরিচালক মোবাইলে জানান, তার কেন্দ্রে শতভাগ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।