ভৈরবে করোনা ভাইরাসের টিকা নিতে মানুষের ঢল চোখে পড়ার মতো ছিলো

মো: নাঈম মিয়া, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের ভৈরব  করোনা ভাইরাসের টিকা নিতে শনিবার দিন ব্যাপী মানুষের ঢল চোখে পড়ার মতো ছিলো। সকাল থেকে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এদিন শুধুমাত্র মোবাইল নম্বর ও নাম-ঠিকানা লিখে দেওয়াা হচ্ছে টিকা। এক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদ অথবা পাসপোর্ট লাগছে না। প্রয়োজন হয়নি রেজিস্ট্রেশনের।
শনিবার সরেজমিনে ভৈরব উপজেলার  বিভিন্ন ঠিকা কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, গণটিকা গ্রহণ করতে ভিড় করেছিলেন কয়েক হাজার মানুষ। টিকা কেন্দ্রের বাইরের  ছিল মানুষের উপচেপড়া ভিড়।  হাসপাতাল চত্বরে যেন পা ফেলার জায়গা মিলছিল না। দীর্ঘ ক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে মানুষকে টিকা নিতে হয়েছে।
এসময় শৃঙ্খলা ও ব্যবস্থাপনা নিয়েও অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টিকা নিতে কোনো ধরনের নিবন্ধন, জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেট কিংবা পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে না। ওই দিনের পর প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া বন্ধ থাকবে এমন খবরে প্রতিটি কেন্দ্রে ভিড় বাড়ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ বুলবুল আহমেদ বলেন , ৭টি ইউনিয়নে ২১টি, পৌরসভার ১২টি ওয়ার্ডে ১২টি, ভৈরব ট্রমা সেন্টারে ১টি এবং ভৈরব পাদুকা সুপার মার্কেট ও পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে একটি করে ভাসমান কেন্দ্রসহ মোট ৩৬টি কেন্দ্রে একযোগে এই কার্যক্রম চলছে। ২০শষ্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারে ২০ জন স্বাস্থ্য কমীর মধ্যেমে ১০টি বোত করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন,সকাল ৮ থেকে  শুরু হয়েছে এখন বিকাল হয়েগেছে মানুষের ভিড় প্রচুর পরিমাণ  যতখন পযন্ত মানুষ থাকবে তথখন পযন্ত   দেওয়া হবে টিকা। ভৈরব উপজেলায় জনসংখ্যা তিন লক্ষ ৫৪ হাজার জন মধ্যে সরকার আমাদের ৭০%  টাগেট দিয়েছেন এর মধ্যে গতকাল আমাদের ৭০%  হয়ে গেছে।আজকে  আমরা ভাবতাছি উপজেলায় প্রায় ২০ হাজার ভ্যাকসিন দিতে পারবো যদি দিতে পারি  তাহলে আমাদের টোটাল জনসংখ্যা প্রায় ৮০% কাবারেজ দিতে পারবো।