ভাই আমার বউ হাসপাতালে ভর্তি আমাকে যেতে দেন বলে রিক্সা চালককের আহাজারি

বন্দর প্রতিনিধি: বন্দরে রিক্সা চালককে সারারাত আটকিয়ে রেখে পিটিয়ে রিক্সা রেখে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক পাটির সভাপতি গিয়াস উদ্দীন ব্যন্ডারের ছেলে হৃদয় হোসেনের বিরুদ্ধে। গত ১য়ে জানুয়ারি রাতে রন্দর ১নং খেয়াঘাট সংলগ্ন সুরুজ্জামান টাওয়ারে এঘটনা ঘটে। এঘটনায় বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। এব্যাপারে রিক্সা চালক মারুফ মোল্লা সাংবাদিকদের বলেন, আমার রিক্সা নিয়ে বন্দর ঘাটে যাওয়ার পথে আরেকটি রিক্সা সামনে থেকে বাউলি দিলে আমার রিক্সা রাস্তার মধ্যে দারিয়ে থাকা গাড়ির সাথে গসা লাগে। গাড়িতে গসালাগার কারনে মাক্রেটের দারুয়ান বাচ্চু আমার রিক্সার চাবি নিয়ে যায়। কিছুখন পর হৃদয় হোসেন আইসা আমারে এলো পাথারি ভাবে লাঠি দিয়ে মারতে থাকে। আমাকে জোর করে মাক্রেটের নিচে নিয়ে দারুান আর সে মারতে থাকে আমি অনেক বার তার পা দরে মাপ চাই এতে তারা আরো বেশি মারধর করে। এধিকে আমার বউ ঢাকা হাসপাতালে ভর্র্তি তাদের পা দরে বলছি আমার বউ হাসপাতালে ভর্তি আমাকে যেতে দেন আমি না গেলে রাতে আমার বউকে দেখার কেউ নাই। তবো তারা আমাকে ছারেনি পরে ভোর রাতে তারা আমাকে বলে এক ঘন্টার মধ্যে ১৫হাজার টাকা নিয়ে আসবি তা না হলে তর রিক্সা বিক্রি করে দিবো। সকালে আমি আমার রিক্সার মালিকে নিয়ে তার কাছে গেলে মানুষ নিয়ে গেছি বলে আমাকে আরো মারধর করতে থাকে এবং রিক্সা নাদিয়ে বের করে দেয়। কয়েক জনরে দিয়ে সুপারিস করাই কোন কাজ হয়না পরে আমরা বন্দর থানায় গিয়ে অভিযোগ করি। দারুগা হুমায়ন হৃদয়ের সাথে মোভাইলে কথা বলে দারুগা কথা বলার পর আমাকে উল্টা ধমকায় এবং আমার নামে মামলা হবে বলে চলে যায়। এব্যাপারে বন্দর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো: আজহারুল ইসলামের সাথে আলাপ কালে বলেন, রিক্সা চালক আমার কাছে এসেছিলো তার কথা শুনে আমারো অনেক খারাপ লাগছে। আমি আভিযোগের কাগজ দেখে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।