বছরে দুর্নীতির অর্থে আর একটি পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব

উৎপল ঘোষ, যশোর:আমাদের আছে গর্ব করার মতো উন্নয়ন। তেমন আছে হিমালয় সমান ব্যর্থতার গ্লানি।নৈতিক চরিত্রের অবক্ষয় তলানীতে অতীতে ছিল বুনো শুকর হিংস্র জন্তুর ভয়। এখন আছে মানুষের খোলসে থাকা নর জানোয়ারের ভয়। আছে অবুঝ-অবলা শিশুর রক্তাক্ত জখমের যন্ত্রণার আর্তনাদ আহাজারি। মহিলাদের অহংকার সম্ভ্রম আর জীবনরক্ষার কাতর আকুতি। অন্যের যোগানদাতা রক্তক্ষরণের বাম্পের ঝরা ঘাম এখন চাষার চোখে। প্রজন্মের অবক্ষয় মাদক তাদের ঝাপটে ধরেছে অক্টোপাসের মতো।অভিভাবকরা হতাশ নিরুপায়। ভেজালকারীদের রাজত্ব চিটার বাটপার আর দালালদের কুরুক্ষেত্র।পুঁজিপতি মধ্যস্বত্বভোগীদের একক আধিপত্য। প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠানে ঘুষ বাণিজ্য।নজরানা ব্যতীত সেবার মলিন মুখ দেখা মেলে না।আছে রাজনৈতিক নেতাদের পৌষ্য বাহিনীর মহোৎসব।এখন ভাত কাপড়ের অভাব নেই।তবে আছে জানমাল আর মান সম্মান ও ইজ্জত রক্ষার অভাব। যুগের ফেরাউন জালিম অসুরেরা এখন জাগ্রত।তারা জ্ঞানী পন্ডিত পাপীদের মন-মগজে দখল নিয়েছে।মানবীয় গুণের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে পুতুলের মতো যেমন , তেমনি নাচছে।ওরা সত্য ও ন্যায় থেকে সরে দুনিয়া ও পেট পূজায় মগ্ন। স্বভাব চরিত্র স্রষ্টা ও তাদের মধ্যে নিহিত।তাই উচিত তাদের আনুগত্য পূর্ণ অনুসরণ করা।রাষ্ট্রের প্রজাদের জানমালের ইজ্জত রক্ষা করা এবং আতঙ্ক উৎকণ্ঠা মুক্ত রাখার দায়িত্ব সরকার বাহাদুরের।ন্যায় বিচার সত্য আর সুশাসন প্রতিষ্ঠা না হলে মাথা চাড়া দিবে অসত্য,অশান্তি।যুগের ফেরাউন অসুরেরা সৃষ্টি করবে অরাজকতা।প্রতিহিংসার দাবানল কুরুক্ষেত্র সামর্থ্যর বাইরে চলে যাবে নিয়ন্ত্রণ করা।যদি সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কঠোর না হয়।রাজার নীতি রাজনীতি।প্রতিপক্ষ ছায়া সরকার।বিদেশে বিরোধী দল নানা কাজ করে সরকারকে সহযোগিতা করে।এখন প্রতিহিংসার রাজনীতি।কিভাবে ঘায়েল করা যায় প্রতিপক্ষকে।পরস্পর মুখ দেখাদেখি বা বিয়ে দেওয়া হয় না। পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন দেয়ার অধিকার সবার আছে।নির্বাচনোত্তর রক্তপাত খুন খারাপি ধর্ষণ এটা গণতন্ত্রের ভাষা নয়।হারু পার্টি’র উপর জিতা পার্টির দানবীয় হামলা।এ ঘটনায় প্রার্থীর মোচের তলে বজ্জাতি হাসাটা দুর্ভাগ্য।পুলিশ ধরলে প্রার্থীর ফোন।অফিসারের ছেলে পিলে আমার লোক ছেড়ে দিন।পুলিশ জনগণের বন্ধু প্রচলিত আছে,আবার সেই পুলিশ অনেক যুবককে ইয়াবা,গাজা,হিরোইন দিয়ে মামলায় ফাসিয়েছে। টাকা দিলে মাপ।আসল গডফাদার থেকে যায় ধরা ছোয়ার বাইরে।তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়,দেশে লাখেরও বেশি মাদকদ্রব্যর স্ফট রয়েছে।প্রসাসন ইচ্ছে করলেই নির্মূল করতে পারেন।কিন্তু কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক কিছু আনাড়ি পাতি নেতা রয়েছেন যার কারণে সম্ভব হচ্ছে না।যাদের দ্বারা সমাজের কোনো মানুষের উপকার হয় না।বরং সমাজের মানুষগুলোকে কিভাবে বিপদে ফেলে অর্থ উপার্জন করা যায়।সেই চেষ্টায় ব্যর্থ হলে অবশেষে পুলিশ দিয়ে ধরে এনে মাদকদ্রব্য মামলায় ভয় -ভীতি দেখালে নিরুপায় হয়ে টাকা দিয়ে মাপ পায়।পরে দালাল বাটপার অর্থের ভাগ নেয়।এগুলো ভালো দিক না। অসামাজিক কাজে অতিমাত্রায় লেগে যায়। এতে শান্তি বিঘ্নিত হয় বা হচ্ছে যার নজির আছে। সচেতন মহল বলেছেন, আগে যেভাবে হাতের নাগালে মাদক বিকিকিনি হতো এখন প্রশাসনের কতিপয় সৎ চৌকস কর্মকর্তার কারণে আগের তুলনায় অনেকটা কমেছে।বর্তমানে দেশে মরণ নেশা ইয়াবায় ঝাপটে ধরেছে।কারণ এটা একটি লাভ জনক ব্যবসা।এটা সহজেই বিক্রয় করা যায়।আর একটি সমস্যা এই ইয়াবা এমন ব্যক্তিদের দিয়ে বিক্রি করানো হয় যা ধরা কষ্টসাধ্য।তাই প্রতিটি পরিবারের উচিৎ নিজের সন্তান নিজেই কন্ট্রোল করতে হবে।শুধু সরকারকে দায়ী করলে হবে না।

মোটর গাড়ির পেছনে লেখা থাকে “100 গজ দূরে থাকুন, ভেঁপু বাজান “।প্রার্থীকে বাহিনী পোষা থেকে দুরত্বে থাকতে হবে।মাঝে মাঝে হুইসেল দিয়ে ভালো হবার সতর্ক করতে হবে। কেননা ফাঁক পেলেই পোষা সাপে ধর্ষণ করে।অনেক সাপুড়ের মৃত্যু হয়েছে।যার নজির আছে।ছেলেপিলে পোষা বেয়ারাম খাসলত ত্যাগ করতে হবে।থাকবে,তবে পেটোয়া বাহিনী হয়ে নয়। একজন হাঁপানিতে হাপাচ্ছে, শ্বাস নিতে কষ্ট, বাঁচার আশা নেই।এ সময় একজন তাকে বলছে,মিল ফ্যাক্টরি সহ এক শত বিঘা জমি আপনার মালিকানায় লিখে দেওয়া হবে।একথা শুনে মরণাপন্ন লোকটি বলছে,ধুর তোর ইন্ডাস্ট্রি দম বন্ধে মরে যাচ্ছি না-ই যদি বাঁচলাম,কি হবে ওসব দিয়ে।

মাতৃকুলের মধ্যে আছে মানুষ বৃদ্ধির রহস্য।আদি মাতা সৃষ্টি না হলে একা পিতা থাকতেন।সেই জননী কূলে জীবন আজ রক্ত,সম্ভ্রম ও জীবন ঝুঁকিতে ।অন্ন জোগানদাতা চাষারা কাঁদে।অশান্তি অস্থিরতা সর্বত্র।এতে অর্জন স্নান হয়ে যাচ্ছে না? অর্জনের চেয়ে স্নানের পাল্লা ভারী।কতিপয় মানুষ দেশের সিংহভাগ মানুষের দুঃখ কষ্টের কারণ।ন্যায় সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কঠোর হলে অনেকে ভাবতে পারেন,ভোট কমে যাবে।স্মরণ রাখা দরকার অষ্টানব্বই ভাগ মানুষ শান্তি প্রত্যাশী।অপরাধ -অপরাধী নির্মূলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা প্রয়োগে।সিংহভাগ মানুষ খুশি হন।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দরকার দুর্নীতিমুক্ত রাজনৈতিক দল।চাই ফ্রেশ একজন নেতা।স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন।সরকারি-বেসরকারি অফিস থেকে দুর্নীতি দূর করতে পারলেই অভিশাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। কিছু ধনিক শ্রেণীর হাতে পুঞ্জিভূত সম্পদ। তারা নিয়ন্ত্রণ করেন মূল্য।বঞ্চিতদের অধিকার রক্ষায় তাদের ভূমিকা নেই।তারা বিপুল অর্থ পাচার করে। তারা দেশ ও জাতির শুধু শত্রু নয়। তারা সত্য,ন্যয় ও ধর্মের ও শত্রু।

শক্তি ক্ষয় মাটির সাথে সংগ্রাম করে কাঙ্খিত ফসল উৎপাদন করছেন চাষী।আর সে ফসলের আয় চাষা ভোগ করতে না পারলেও এসি রুমে বসে ঠিকই চুষছেন অতি লোভী দুনিয়া ও পেটপূজারী সামন্তবাদীরা।তাদের লোহায় তৈরী কোটি কোটি টাকার গাড়ি স্থান হয় শীত তাপ নিয়ন্ত্রিত টাইলসের গ্যারেজে।আর স্রষ্টার সেরা সৃষ্টি বঞ্চিত গ্রস্থ হাড্ডিসার অনাহারী ঠিকানাবিহীন মানুষটি পড়ে আছে তার পাচিল ঘেঁষে।অথচ একপলক দেখা হয়নি চোখ মেলে। ধর্মের নির্দেশনা,তোমাদের ধন-সম্পদ রয়েছে বঞ্চিতদের অধিকার।দান নয়,অধিকার দিতে হবে। পার্থিব কিছু মানুষের নয়। মহান মালিকের পরমাদেশ অমান্য করা মহাপাপ।স্বর্গ কষ্টসাধ্য।আর নরক পরিশ্রমহীন। সম্পদের পরীক্ষা নেয়ার কথা আছে ধর্মে।প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ ধর্মবিরোধী অতীতে আমাদের দেশে সহায়-সম্পদ জনকল্যাণে উৎসর্গ করেছেন।হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ,দিঘী,পুকুর,ও মঠ, নির্মাণ করেছেন।এখন তার ব্যতিক্রম।কছ চপের মতো মুখ টেনে নেন।প্রতিবেশী সজন-আত্মীয়দের ক্ষুধার্ত রেখে নিজে অকণ্ঠ ভোগ করেন।

বঙ্গবন্ধু কিছু সংখ্যক মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে বাংলাদেশ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেননি।কৃষক,শ্রমিক,দিনমজুর ও মেহনতী মানুষের মুক্তি ছিল তার মূল দর্শন।কিন্তু সে স্বপ্ন ভেস্তে দিচ্ছে কিছু পুঁজিপতি আর মধ্যস্বত্বভোগী দালালরা।তাদের অবস্থান চাষা আর শ্রমিকের বিরুদ্ধে।প্রধানমন্ত্রীর প্রকট দৃষ্টি দরিদ্র মানুষের প্রতি।দেশের সম্পদ একক ভাবে ভোগ করতে চায় ধনীক শ্রেণী।শোষন শ্রেণীর কালো থাবা থেকে মুক্ত করা বর্তমানে কঠিন হয়ে পড়েছে। উন্নয়নেরপ্রতিপক্ষ দুর্নীতি,ক্ষেত্রে ঢুকে পড়েছে।দুর্নীতি সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা।চাষীর ভাগ্যোন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী চিন্তিত ।পরিকল্পনামন্ত্রী তথ্যমতে,কৃষি শুমারি 9 জুন থেকে শুরু করা হয়েছিল।যে সকল স্থানের শস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য সংগ্রহ করা হবে,অর্থমন্ত্রী বলেছেন, কৃষকের ধানের মূল্য নিশ্চিত করতে হবে।খাদ্য ও কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, সরাসরি কৃষক থেকে ধান ক্রয় করা হবে কোন দালালের মাধ্যমে নয়।খাদ্য মন্রী আরো বলেন,কোন ধান ব্যবসায়ী অথবা কোনো চাতাল ব্যবসায়ীর কাজ থেকে ক্রয় করা যাবে না।প্রমাণ পাওয়া গেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।

মূর্খ বিষয় চরিত্র।চরিত্র সুন্দর হলে সমাজের শৃঙ্খলা বজায় থাকে।ব্যক্তি চরিত্র দোষমুক্ত হলে তার দুষ্প্রাপ্য সমাজে পড়ে এবং শান্তি -শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে।দুর্ভাগ্যের বিষয় বর্তমান এক মহাকাল অতিক্রম করছে।সমাজে অসংযত লোভী স্বার্থান্ধ,দুর্নীতিবাজদের ভীড়।বুদ্ধিজীবী মহল খুদ্ধ ও মর্মাহত।তারা ভবিষ্যৎ পরিণতির ভাবনায় উদ্বিগ্ন। সমাজের নৈতিক মূল্যবোধের অভাব মানান্তর ।চরিত্র সুন্দর জীবনের ভিত্তি ধনী বা জ্ঞানী যদি নৈতিক শূন্য হন তিনি ঘৃণার পাত্র।চরিত্রহীনের কাতার দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। এখন শিক্ষাক্ষেত্রে,চিকিৎসা ক্ষেত্রে, ব্যবসা ও প্রশাসনিক এমনকি সামাজিক রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও সুচরিত্রের অভাবে বিপর্য য় করুন দশা। বিজ্ঞ অভিজ্ঞজনদের অভিমত।আজকালের শিক্ষা পদ্ধতি মনুষত্য গড়ে তোলে না।নৈতিক মূল্যবোধকে বাদ দিয়ে শুধু মুখস্হ পড়লেই তা প্রকৃত শিক্ষা নয়।আদিকালে, শৈশবে প্রথম পাঠ হতো ওস্তাজির গুরুর নিকট।সংযম,ভদ্রতা,শৃঙ্খলাত ও আদবকায়দা শিখানো হতো।আর এখন অভিভাবক থেকে শেখে স্বেচ্ছাচারিতা।মিথ্যচার কর্তব্য অবহেলা অশ্রদ্ধা অবাধ্যতা এবং অকথ্য অশ্রাব্য ও দূর্বব্যবহার মিথ্যাবাদী স্বার্থপর উচ্ছৃখল হ্যাঁ,চরিত্র গঠন হলো মুখ্য বিষয়।যার চরিত্র নেই,তার কোন মূল্য নেই।

একজন বলেছেন,ভাই ছেলের জন্য মেয়ে দেখতে গিয়েছিলাম।অমুকের মেয়ে।খুব পছন্দ হয়েছে।যেমন নাকে-মুখি, তেমন সুশ্রী চেহারা খুবই পছন্দ ।অন্যজন বললেন,চেহারা ভিজিয়ে পানি খাবেন?ঐ মেয়ের চরিত্র স্বভাব ও ব্যবহার ভালো না।উত্তর :সে কি। ও আমি মরে গেছি।কি কথা শোনালে? ওকে সোনায় মুড়ে দিলেও চলবে না।বলতে চেয়েছি,ঘুষ ও দুর্নীতি সম্পর্কে এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে,বছরের সেবাখাতে ও দুর্নীতিতে খরচ হয় 39 হাজার কোটি টাকা। সে অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণ করা সম্ভব। দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর বলেন,বেতন বাড়ানোর পরেও দুর্নীতি হবে কেন? এটি একটি বহুমাত্রিক ব্যধি।আমলাতান্ত্রিক দুর্নীতি আঁতুড় ঘর।পেশী শক্তির ব্যবহার ও অপরাধের শিকড় হচ্ছে দুর্নীতি।সেবা খাতে দুর্নীতি হয়।3,0000 আর ঘুষ দুর্নীতি হয় 9হাজার কোটি টাকা। বিত্বশাশালীদের বড় বড় কোম্পানিতে তৈরি হয় নিম্নমানের ভোগ্যপণ্য। টিভি ও পত্রিকায় পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে খরচ করেন কোটি কোটি টাকা। কামাই করেন হাজার হাজার কোটি টাকা। এমনই নামিদামি কোম্পানিগুলোর 52 ভেজাল মানহীন পণ্য সামগ্রী নিষিদ্ধ করেছেন হাইকোর্ট।ব্র্যান্ডগুলো হলঃ তীর, জীবি, রূপচাঁদা, ডানকান, প্রাণ,মধুবন,প্রাণ,ডলফিন,মদিনা, মোল্লা,দীঘি,আল শাফি,সল্ট,মধুমতি, ডলফিন, বনলতা,তাজ, এসি আই,ষ্টার শিপ,ইত্যাদি নিত্য পণ্য সামগ্রী হল চার প্রকারের সরিষার তেল,সাত প্রকারের ড্রিংকিং, ওয়াটার, নয় প্রকারের লাচ্ছা সেমাই ছয় প্রকারের হলুদের গুঁড়া, দুই প্রকারের সফট ড্রিংক পাউডার ,দুই প্রকারের কালি পাউডার, দুই প্রকারের এক প্রকারের ধনিয়া গুঁড়ো,এক প্রকারের নুডুস,একপ্রকারের ময়দা, এক প্রকারের ফার্মান্টেড মিল্ক ,দই এক প্রকার চানাচুর, এক প্রকারের সুজি, এক প্রকারের বিস্কুট, মধু ও এক প্রকারের চিপস।এ সকল পণ্য এখনো বাজার জাত করা হচ্ছ বলে সচেতন মহলের অভিমত।বিজ্ঞ মহল বলেছেন,দেশে অনেক বেকারী রয়েছে ,যেগুলোর বি, এস ,টি আই,কোন অনুমোদন নাই৷নোংরা পানি ও সাঁতসেতে পরিবেশে খাবার তৈরি হয়৷যা দেখার কেউ নেই৷শুধু অভিযান চালিয়ে জরিমানা করলে রোধ করা যাবে না৷এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার এখনিই সময়।