নাঃগঞ্জে হাইস্কুল গুলোতে ব্যয়ের চাপে ক্লান্ত অভিভাবক ;কমিটিতে সন্ত্রাসী জুয়াড়ি।

মোঃ আনিছুর রহমান প্রধানঃ-নানা অভিযোগে বছর জুড়েই থাকে নাঃগঞ্জের অধিকাংশ মাধ্যমিক স্কুল। বছর বছর ভর্তি ফি,বেতন বাড়ানো,গ্রামার বই বানিজ্য জে,এস,সি/পি,এস,সি/এস,এস,সি রেজি:ফি বাড়তি ফি নেওয়ার মতো অনিয়ম নিয়মে পরিনত হয়েছে।
এসব অনিয়ম করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে কমিটির নেতা ও প্রধান শিহ্মকরা ব্যয়ের চাপে হিমসিম খাচ্ছে অভিভাবকরা। সচেতন মহলের মতো গনতান্তিক পদ্ধতিতে কমিটি না করায় স্কুলো গুলো কারো কারো আয়ের মাধ্যম হয়ে গেছে।তাদের মতে জেলা প্রশাসক এদিকে নজর দিলে বদলে যাবে এই চিএ। ইসদাইর রাবেয়া হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ের বেতন ও ভর্তি ফি কমাতে পারলে অন্য সব স্কুল কেন পারবে না। অতীতে শিহ্মিত ঞ্জানীর স্কুল কমিটিতে থাকলে ও বর্তমানে মাদক সেবী ,ডিশ ব্যবসায়ী সন্তাসীরা দলিয় প্রভাবে কমিটির নেতা। সরকার এসব স্কুলে পুরো বই ফ্রি দিলেও তারা গ্রামার বানিজ্যে মেতে উঠেছে। কোন অভিভাবকরা যদি এসব নিয়ে প্রতিবাদ করে তাহলে তাদের সন্তানদের বাকাঁ চোখে দেখেন শিহ্মকরা।তাদের দাবী এসব দেখার যাদের দ্বায়ীত সেই কমিটিই কিছু দেখেও দেখছে না। সচেতন মহলের মতো জেলা প্রশাসক এসব দেখার দ¦ায়ীত্ব নিেেল কিংবা নজর দিলে অনিয়ম রোধ করা সম্ভব।