নওগাঁর সাপাহারে তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আমের হাট!

নাদিম আহমেদ অনিক, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি :ইতমধ্যে সারাদেশে আমের রাজধানী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা। এছাড়াও দেশের সর্ববৃহৎ আমের মোকামও এই উপজেলায়। যার ফল স্বরূপ চলতি মৌসুমে পরিপক্ক আম বিক্রয় করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে আমচাষীরা আম বিক্রয় করতে আসে এই মোকামে। বিস্তর এলাকাজুড়ে বসে আমের বাজার। বাইরে থেকে আম ক্রয়ের জন্য ব্যাপারীদের আনাগোনা শুরু হয় এই মধুমাসে।

সোমবার সকাল থেকে সাপাহারের আম বাজারকে ছাড়িয়েও প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিভিন্ন যানবহনের মাধ্যমে ভীড় জমিয়ে কেনা-বেচা হচ্ছে আম। উপজেলার জয়পুর হতে পত্নীতলা উপজেলার দিবর এলাকা পর্যন্ত আম বিক্রয়ের জন্য নানান যান বহন অপেক্ষারত দেখা গেছে। এই বছরে সবচেয়ে বেশি আম আমদানী হয়েছে এই দিনে।
স্থানীয় আমচাষীরা বলছেন, এই অঞ্চলের সেরা আম আম্রপালী বাজারে আসার কারনে আমদানী বেড়েছে। যেভাবে আমের উৎপাদন বেড়েছে সেভাবে বাড়েনি আমের চাহিদা। যার ফলে আমদানী বাড়লেও আমের সন্তোষজনক দাম নাই আমের বাজারে। সে কারনে আমের সঠিক মূল্য না পেয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন আমচাষীরা।

জাত অনুপাতে প্রতিমণ আম বিক্রয় হচ্ছে ৮শ’ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত। করোনাকালীন সময়ের কারনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লকডাউন চলছে। যার ফলে বাইরের অঞ্চলে আমের চাহিদা অনেকটাই কম। যাতে করে আমের বাজারমূল্য কম যাচ্ছে বলে জানান আম ব্যাপারীরা।
তবে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মজিবুর রহমান এ প্রতিনিধি মনিরুল ইসলামকে জানান, এ পর্যন্ত আমের বাজার মূল্য ভালো আছে। এ ধারা অব্যহত থাকলে আমচাষীরা লাভবান হবেন। এছাড়াও আমরা সাপাহারের আম বিভিন্ন এলাকায় পাঠানোর জন্য নানাবিধ ব্যাবস্থা গ্রহন করেছি। বাজারে অন্যান্য জাতের আম প্রায় শেষের পথে । এ মূহুর্তে আম্রপালির উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

সাপাহারে তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বসেছে আমের হাট!

সাকিব হোসেন, সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: ইতমধ্যে সারাদেশে আমের রাজধানী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা। এছাড়াও দেশের সর্ববৃহৎ আমের মোকামও এই উপজেলায়। যার ফল স্বরূপ চলতি মৌসুমে পরিপক্ক আম বিক্রয় করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে আমচাষীরা আম বিক্রয় করতে আসে এই মোকামে। বিস্তর এলাকাজুড়ে বসে আমের বাজার। বাইরে থেকে আম ক্রয়ের জন্য ব্যাপারীদের আনাগোনা শুরু হয় এই মধুমাসে।
সোমবার সকাল থেকে সাপাহারের আম বাজারকে ছাড়িয়েও প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিভিন্ন যানবহনের মাধ্যমে ভীড় জমিয়ে কেনা-বেচা হচ্ছে আম। উপজেলার জয়পুর হতে পত্নীতলা উপজেলার দিবর এলাকা পর্যন্ত আম বিক্রয়ের জন্য নানান যান বহন অপেক্ষারত দেখা গেছে। এই বছরে সবচেয়ে বেশি আম আমদানী হয়েছে এই দিনে।
স্থানীয় আমচাষীরা বলছেন, এই অঞ্চলের সেরা আম আম্রপালী বাজারে আসার কারনে আমদানী বেড়েছে। যেভাবে আমের উৎপাদন বেড়েছে সেভাবে বাড়েনি আমের চাহিদা। যার ফলে আমদানী বাড়লেও আমের সন্তোষজনক দাম নাই আমের বাজারে। সে কারনে আমের সঠিক মূল্য না পেয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন আমচাষীরা।

জাত অনুপাতে প্রতিমণ আম বিক্রয় হচ্ছে ৮শ’ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত। করোনাকালীন সময়ের কারনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লকডাউন চলছে। যার ফলে বাইরের অঞ্চলে আমের চাহিদা অনেকটাই কম। যাতে করে আমের বাজারমূল্য কম যাচ্ছে বলে জানান আম ব্যাপারীরা।

তবে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মজিবুর রহমান এ প্রতিনিধি মনিরুল ইসলামকে জানান, এ পর্যন্ত আমের বাজার মূল্য ভালো আছে। এ ধারা অব্যহত থাকলে আমচাষীরা লাভবান হবেন। এছাড়াও আমরা সাপাহারের আম বিভিন্ন এলাকায় পাঠানোর জন্য নানাবিধ ব্যাবস্থা গ্রহন করেছি। বাজারে অন্যান্য জাতের আম প্রায় শেষের পথে । এ মূহুর্তে আম্রপালির উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।