তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মিনিষ্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন এফবিসিসিআই ভাইস প্রেসিডেন্ট, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটির সদস্য, মিনিষ্টার ও মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান, চুয়াডাঙ্গার কৃতি সন্তান এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ। এ সময় তিনি বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের পক্ষে ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্বের বারটি ভাষায় অনূদিত বঙ্গবন্ধুর ভাষণ নিয়ে বই Poet of Politics উপহার দেন। উল্লেখ্য, এম এ রাজ্জাক খান রাজ বইটির উপদেষ্টা পরিষদের সম্মানিত সদস্য। দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দৈনিক এই আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক আলী কদর পলাশ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আলাপকালে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ বলেন, সরকার দেশের সার্বিক অগ্রগতির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা দেশের উন্নয়নে কাজ করছি। আপনাদেরও সকলের নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে। করোনাকালীন দুর্যোগের সময় সাধারণ মানুষকে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা দিতে চুয়াডাঙ্গা জেলার পলাশপাড়ায় নিজ বাড়ি খান মহলকে ‘জরুরি স্বাস্থ্যসেবা’ কেন্দ্রে রূপান্তর করায় এবং সেখানে অদ্যাবধি স্বাস্থ্যসেবা চালু রাখায় তথমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গার কৃতি সন্তান এম এ রাজ্জাক খান রাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
মন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এফবিসিসিআই ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, অজস্র রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনের পর বর্তমানে আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতিতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধুর কাঙ্খিত সোনার বাংলা গড়ার যে প্রত্যয় নিয়ে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ধারাবাহিকভাবে সরকারের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন- সরকারের বিগত অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা জিডিপি প্রবৃদ্ধি, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, দারিদ্র্য হ্রাস, কর্মসংস্থানসহ এসবের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূচকগুলোর আলোকপাতের মূল্যায়নের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত বাংলাদেশের এ রূপান্তরের রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বসভায় আপন মহিমায় স্থান করে নেওয়া একজন বিচক্ষণ ও সফল রাষ্ট্রনায়ক।
উল্লেখ্য, একজন সমাজসেবক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হিসেবে এম এ রাজ্জাক খান রাজ অল্প দিনেই যথেষ্ট সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। চুয়াডাঙ্গার কৃতি সন্তান হিসেবে তিনি নিজেকে সবসময় প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন একজন আধুনিক ঘরানার ব্যবসায়ী হিসেবে। তারই ফলশ্রুতিতে তিনি আন্তর্জাতিক সেমিনারসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব এবং চুয়াডাঙ্গার উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন।