রাসেল আহাম্মেদ
বাল্যকাল থেকে এখনো ছাত্র জীবনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগের সংগঠন ভালোবেসে বিভিন্ন ঘাতপ্রতিঘাত সহ্য করে নিজেকে মানব প্রেমি হিসেবে গড়ে উঠা ব্যক্তির নাম এমদাদুল হক সজল।
রাজনৈতিক জীবনে এমদাদুল হক সজল ছাত্র জীবন থেকে অনেক পদ পদবীতে আসতে সক্ষম হয়েছে তার সঠিক নেতৃত্বের কারনে, তিনি ২০১০ সালে চুয়াডাঙ্গা পৌর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা ছাত্রলীগের ১০১ নং সদস্য নির্বাচিত হন।
চুয়াডাঙ্গা জেলা জুড়ে এমদাদুল হক সজল ব্যাপক ভাবে রাজনৈতিক খেতাব অর্জন করেছে। এক নজরে তা হুবহু দেওয়া হলো
বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, তারুণ্যের প্রতীক, ছাত্র সমাজের নয়নের মনি,গরীবের বন্ধু, কর্মীবান্ধব মানবিক নেতা,সহ বিভিন্ন নামে জেলা জুড়ে রয়েছে তার নাম।
এমদাদুল হক সজলের নানা ছিলেন এ্যডভোকেট মোহাম্মদ ইউনুস আলী।তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৭৯সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হন। তার আগে তিনি জেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রথম সারির আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন।
তার নানা যেমন রাজনৈতিক জীবন সুনাম অর্জন করেছিলেন, ঠিক তেমনে এমদাদুল হক সজলও জেলা জুড়ে ব্যাপক হারে সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা জেলার ছাত্রলীগের রাজনীতির বিরাট একটি অংশ এবং তৃণমূল ছাত্রলীগের কর্মি সমর্থকেরা এমদাদুল হক সজলকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে পেতে চাই।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের “ স্বপ্নের সোনার বাংলা ”গড়ার প্রত্যয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের দরবারে উন্নয়নের এক বিস্ময়কর রোল মডেলে হিসেবে পরিচিত এবং এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মানুষকে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ জীবন দেওয়ার লক্ষ্যে জাতির পিতার যে স্বপ্ন দেখেছিল সেটিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন।
এদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করা। গ্রাম হবে শহর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এমদাদুল হক সজল কাজ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান তিনি। তার জন্মের পর থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিশ্বাস করে নিজেকে গড়ে তোলেন এবং তোলার চেষ্টা করেছেন। কখনো স্বাধীনতার বিপক্ষের কোন অপশক্তির কাছে মাথা নত করেন নি তিনি। এলাকার গরিব মেহনতী মানুষের সেবা করে যাওয়াই এমদাদুল হক সজলের লক্ষ্য।
আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ, যুবলীগ,আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মিরা এবং সাধারণ মানুষ ও প্রায় অনেকেরই ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এই একি আওয়াজ তুলেছে এমদাদুল হক সজলকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসাবে পেতে চাই।