চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বসন্ত বরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক, আজ বসন্ত’ চুয়াডাঙ্গার আদি বাসিন্দা প্রখ্যাত কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের এই অমিয় বাণী দিয়েই ফেসবুক স্ট্যাটাস লিখেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস। তিনি তার স্ট্যাটাসে আরো জানান, বসন্তের এই রং সবার মনে ছড়াতে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উদযাপিত হল ‘বসন্ত বরণ-১৪২৫’ ও পিঠা উৎসব।

জেলা প্রশাসক জানান, এ উৎসবের বর্ণাঢ্য আয়োজন শুরু হয় এক রঙ্গিন র‌্যালির মধ্য দিয়ে যেখানে প্রায় ১৫,০০০ লোক অংশগ্রহন করে। নানান রকম বাহারী ও দৃষ্টিনন্দন প্রায় ১৭৫ রকমের পিঠার আয়োজন উৎসবকে যেন এক নতুন উন্মাদনা দিয়েছিল। ফাগুনের পড়ন্ত বিকেলে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পুরো উৎসবকে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা। এ উৎসবে জেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অনুষ্ঠান টিকে শুধু প্রাণবন্ত করেই তোলেনি বসন্তকেও সত্যিই বরণ করেছে।


আমাদের প্রতিবেদক জানান, বিকাল ৪টায় বর্ণাঢ্য র‌্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যায়লে সমবেত হয়। পরে আলোচনা ও সঙ্গীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা ১ আসনের সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন। অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান, জেলা জজ রবিউল ইসলাম, ৬ বিজিবি পরিচালন লে. কর্নেল ইমাম হাসান প্রমুখ।

বসন্ত বরণ উৎসব এর গান পরিবেশন করছেন শিল্পীবৃন্দ https://www.facebook.com/rubaitbinazad.shusthir/videos/1803966639709344/?t=1


দর্শনায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বসন্ত উৎসব পালিত

আমাদের দর্শনা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বসন্ত বাহারে মন ছুয়ে যায় আহারে শ্লোগানকে ধারণ করে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় ওয়েভ ফাউন্ডেশন ও দর্শনা সরকারী কলেজের যৌথ আয়োজনে এবং পিকেএসএফ-এর সহযোগিতায় বসন্ত বরণ উৎসব পালিত হয়েছে।

শনিবার সকাল ১০টায় দর্শনা সরকারী কলেজ ক্যাম্পাসে বসন্ত বরণ উৎসবকে ঘিরে নানা কর্মসূচি পালিত হয়। এসব কর্মসূচির মধ্যে ছিলো বর্নাঢ্য র‌্যালী, কবিতা আবৃতি, নিত্যানুষ্ঠান, বৈশাখী সাজ প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দর্শনা সরকারী কলেজের বিভিন্ন বর্ষের ছাত্র/ছাত্রীরা বর্নাঢ্য র‌্যালী নিয়ে দর্শনা শহর প্রদক্ষিন করে। এরপর দর্শনা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসার শহিদুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে এবং পিকেএসএফ-এর ব্যাবস্থাপক মনির হোসেন সভাপতিত্বে কবিতা আবৃতি, নিত্যানুষ্ঠান, বৈশাখী সাজ ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরুস্কার বিতরণ করেন, প্রধান অতিথি প্রফেসার শহিদুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ আজিজুর রহমান ও পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) এর ব্যবস্থাপক মনির হোসেন। সার্বিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, সহকারী প্রভাষক অধ্যাপক আশরাফুল আলম, অর্থনীতি বিভাগের রুমানা পারভীন, রাষ্ট্র বিজ্ঞানের প্রভাষক মিরাজুল ইসলাম, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক তরিকুল ইসলাম। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের সমন্বয়কারী আনিছুর রহমান, উপ-সমন্বয়কারী কামরুজ্জামান যুদ্ধ ও ইসরাইল হোসেন খান টিটো। ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দিপনার মধ্যে দিয়ে দিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কর্মসূচি প্রকল্পের মাধ্যমে এ বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান পালিত হয়।

আমাদের দর্শনা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বসন্ত বাহারে মন ছুয়ে যায় আহারে শ্লোগানকে ধারণ করে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় ওয়েভ ফাউন্ডেশন ও দর্শনা সরকারী কলেজের যৌথ আয়োজনে এবং পিকেএসএফ-এর সহযোগিতায় বসন্ত বরণ উৎসব পালিত হয়েছে।

শনিবার সকাল ১০টায় দর্শনা সরকারী কলেজ ক্যাম্পাসে বসন্ত বরণ উৎসবকে ঘিরে নানা কর্মসূচি পালিত হয়। এসব কর্মসূচির মধ্যে ছিলো বর্নাঢ্য র‌্যালী, কবিতা আবৃতি, নিত্যানুষ্ঠান, বৈশাখী সাজ প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দর্শনা সরকারী কলেজের বিভিন্ন বর্ষের ছাত্র/ছাত্রীরা বর্নাঢ্য র‌্যালী নিয়ে দর্শনা শহর প্রদক্ষিন করে। এরপর দর্শনা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসার শহিদুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে এবং পিকেএসএফ-এর ব্যাবস্থাপক মনির হোসেন সভাপতিত্বে কবিতা আবৃতি, নিত্যানুষ্ঠান, বৈশাখী সাজ ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরুস্কার বিতরণ করেন, প্রধান অতিথি প্রফেসার শহিদুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ আজিজুর রহমান ও পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) এর ব্যবস্থাপক মনির হোসেন। সার্বিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, সহকারী প্রভাষক অধ্যাপক আশরাফুল আলম, অর্থনীতি বিভাগের রুমানা পারভীন, রাষ্ট্র বিজ্ঞানের প্রভাষক মিরাজুল ইসলাম, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক তরিকুল ইসলাম। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের সমন্বয়কারী আনিছুর রহমান, উপ-সমন্বয়কারী কামরুজ্জামান যুদ্ধ ও ইসরাইল হোসেন খান টিটো। ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দিপনার মধ্যে দিয়ে দিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কর্মসূচি প্রকল্পের মাধ্যমে এ বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান পালিত হয়।