নিজস্ব প্রতিবেদক
তিতাস প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক গণকন্ঠ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি ও পথিক টিভির কুমিল্লা ব্যূরো প্রধান, বিশিষ্ট লেখক হালিম সৈকতের বিরুদ্ধে অপ- প্রচার ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে ফেইসবুকে প্রকাশ করায় সর্বত্র নিন্দার ঝড় ওঠেছে। সাংবাদিক, শিক্ষক, রাজনীতিবিদসহ সুশীল সমাজের লোকজন তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন। যারা নিন্দা জানিয়েছেন তারা হলেন, তিতাস উপজেলা আ’লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শওকত আলী, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মহসীন ভূইয়া , তিতাস উপজেলা আ’লীগের সাবেক আহ্বায়ক মোঃ তফাজ্জল হোসেন ভূইয়া, তিতাস উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক ও ৩ নং বলরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নুর নবী, কড়িকান্দি ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ছাইদুর রহমান ভূইয়া, কলাকান্দি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইকবাল হোসেন বাবুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হানিফ মিয়া,
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি আলমগীর গণি, বিএমএফএস এর সভাপতি আবু জাফর, তিতাস প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন মোল্লা, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ কবির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আসলাম, তিতাস উপজেলা শ্রমিকলীগের আহ্বায়ক গাজী মোঃ সোহেল রানা, তিতাস উপজেলা ফ্রেন্ডস ক্লাবের সভাপতি মোঃ সবুজ মিয়াসহ ফ্রেন্ডস ক্লাবসহ বিভিন্ন সংগঠন। ৪ জনকে আসামী করে তিতাস থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন সাংবাদিক হালিম সৈকত। আসামিরা হলো মাছিমপুর গ্রামের মুস্তফা সরকারের ছেলে ইয়াবাখোর রুহিন সরকার, টেকনাফ থেকে ইয়াবার ডিলার আনা মৃত ওয়াজুদ্দিনের ছেলে আঃ রহমান, শাহ আলমের ছেলে তলা সোহাগ ও শফিকুল ইসলাম ভুট্টোর ছেলে পাডা মেহেদী। এরা সবাই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। আঃ রহমানের ছেলে শাহ আলম টেকনাফে ভাঙ্গারি ব্যবসার নামে ইয়াবার চালান মাছিমপুরে নিয়ে আসে। যা আঃ রহমান কিছু ইয়াবাখোর ও নেশাগ্রস্ত লোক দিয়ে বিক্রি করায়। তাদের বিরুদ্ধে নিউজ করায় তারা বিভিন্ন সময় হালিম সৈকতের সুনাম ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। সাংবাদিক হালিম সৈকত মাদকের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন যাবত আন্দোলন করে আসছেন। সুশীল সমাজসহ সকলের একটাই দাবি এই সমস্ত ঘৃন্য জানোয়ার নরপশুদের আইনের আওতায় আনা হোক।