কিশোরগঞ্জ যমুনা ইলেকট্রনিক্সে আগুন

রুবেল পি কে :

কিশোরগঞ্জ গৌরাঙ্গ বাজার যমুনা শোরুমে আগুন,পুড়ে ছাই কোটি টাকার মালামাল

আজ ০৯,০৯,১৯ তারিখ সকাল ০৬: ২০ মিনিটে যমুনা ইলেকট্রনিক্সের এ জি এম এগারসিন্দুর ট্রেন ধরার উদ্দেশে বাহির হন।তখনো সব ঠিক ছিল বলে যানান প্রত্যক্ষদর্শী পথচারী।পরে আনুমানিক সকাল ৭,৩০ মিনিট হতে ৮,০০ ঘটিকায় মিলন প্লাজার যমুনা শোরুমে শটসার্কিট হয়ে আগুনের শুত্রপাত ঘটে বলে যানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা। ৮,১০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের উপ সহকারী পরিচালক খবর পেয়ে তার ১৫ হতে ২০ জনের ইউনিট সহ সেখনে যথাসময় পৌছান এবং কাজ শুরু করেন।প্রায় একটানা দুই ঘণ্টা আপ্রাণ চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ভেতরে থাকা মোটরসাইকেল, ফ্রিজ, এসি,ও রাবার / প্লাস্টিক পেয়ার্স পার্সে আগুন লাগার দরুন প্রচুর ধোঁয়ায় ভেতরে প্রবেশ করা অসম্ভব হয়ে পরে।ফলে আগুন ছরিয়ে পড়ে শোরুমের সবখানে।সদরের ফায়ার সার্ভিস এর তিন ইউনিট বাধ্য হয়ে তাড়াইলের ইউনিটকে ও যোগ করে।মোট চার ইউনিটের সহযোগীতায় ১১,০০ টার সময় আগুন পুরপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে।এ সময় দুইজন ফায়ার সার্ভিস কর্মী আহত হয়। তাদেরকে প্রথমে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয় পরে তাদের অবস্থা গুরুতর হয়ায়  ঢাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়।১২,০০ টার দিকে ইউনিটের সবায় চলে যান।ক্ষয়খতির পরিমাণ আনুমানিক ৫ কোটি টাকা হবে বলে জানায় পাসের ব্যাবসায়িরা।এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার,ও সি,এবং তদন্ত, মিজানুর রহমান।এদিকে কাজের গতি বাড়াতে জনগণের বেরিকেট ও জটলা এরাতে গিয়ে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনাও ঘটে।ব্যাবসায়ি সমিতির সভাপতি মনির ও সেক্রেটারি রাজিব জানাই ওসি সহ কিছু কর্মকর্তা তাদের সহিত খারাপ আচরণ করেন একপর্যায় তা ধাক্কাধাক্কি তে রুপ নেয়।এর পর্যায়ে এক প্রধান শীক্ষককে গলা ধাক্কা দিলে ব্যাবসায়ি সমিতির সভাপতি সহ স্থানিয়রা পুলিশের উপর চরাও হন।এব্যাপারে ওসি সাহেবের কাছে জানতে চাইলে তিনি এটাকে ভুল বোঝাবুঝি বলে এড়িয়ে জান।