কালিকা প্রসাদ ইউপি নির্বাচনে আলোচনায় শীর্ষে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী লিটন মিয়া

মো: নাঈম মিয়া,ভৈরব(কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধি:

আগামী ২৬ ডিসেম্বর চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ভৈরব উপজেলার কালিকা প্রসাদ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় জমজমাট হয়ে উঠেছে এলাকা। তবে নৌকার প্রার্থীদের চেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থীর চশমার প্রচারণায় ভোটারদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।

কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নে ৭ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।তাদের সবার মধ্যে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী চশমা প্রতীক।

সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী লিটন মিয়ার চশমা মার্কার পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছে এলাকাবাসী। ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় পথসভা-মতবিনিময় সভাসহ এলাকার প্রতিটি ওয়ার্ডের জনগণের সাথে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে নিয়মিত গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।

ভোটাররা তাকে সমর্থন জানিয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বিভিন্ন পর্যায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ও এলাকার সাধারণ নারী পুরুষ সহ সর্বস্তরের ভোটাররাও তার গণসংযোগে অংশ নেয়। এলাকার সাধারণ মানুষরা জানান, লিটন একজন ত্যাগী ও সৎ আদর্শবান নেতা।

তিনি বলেন, জনগনের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছি। জনগনের সাথে কথা বলে জানা গেছে,ভৈরব উপজেলার প্রথম চেয়ারম্যান মরহুম হাজী মো: কালু মিয়ার সুযোগ্য সন্তান। কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মো: ফরিদ মিয়া ও ভৈরব উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সহোদর ভাই তিনি।

কালিকা প্রসাদ ইউনিয়নের জনগণের সুবিধার কথা চিন্তা করে কালিকা প্রসাদ উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন,হাজী কালু মিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন নিজ অর্থায়নে স্কুলের জায়গা থেকে শুরু করে আজ অবধি অবদান রয়েছে অনেক রাস্তা ঘাট মসজিদ মন্দির স্থাপনে অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে মরহুম হাজী কালু মিয়ার।

মোঃ লিটন মিয়ার রাজনৈতিক পরিবার জন্ম যাদের অবদান কালিকা প্রসাদের জনগণ ভুলবে না নিজ অর্থ ব্যয়ে তাদের বিপরীতে আর কারো সাথে তুলনা হয় না।

চেয়ারম্যান প্রার্থী লিটন মিয়া বলেন, ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে ও সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়, তাহলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবো। আমি নির্বাচিত হলে কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যা অনেকটা দূর হবে। ইউনিয়নবাসীকে সাথে নিয়ে বিজয়ের হাসি হাসতে চাই ইনশাল্লাহ্।