উখিয়া টু গয়ালমারা ব্রীজ নির্মাণের কাজ চলমানে যাতায়াতের সুযোগ করে না দেয়ায় গণবিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভা

এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, কক্সবাজার উখিয়া প্রতিনিধিঃঃ কক্সবাজারের উখিয়া টু গয়ালমারা ও হারুন মার্কেট যাতায়াতের সুযোগ সুবিধা করে না দিয়ে LGED র অদুরদর্শিতা ঠিকাদারের অতিলাভের চিন্তায় দূর্ভোগে পরা ক্ষুদ্ধ রত্নার পূর্বাঞ্চলের গয়ালমারার বিক্ষুদ্ধ জনগন প্রতিবাদ সভা করেছেঃ
রত্নার পূর্বাঞ্চলে গয়াল মারায় পূর্বনির্ধারিত গণ বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত হয়েছে অদ্য ১৩ জুলাই ২০২১ খ্রিঃ মঙ্গলবার ১১ ঘটিকার দিকে গয়ালমারা নির্মাণধীন ব্রীজ সংলগ্ন।

সরজমিনেঃ World ব্যাংকের অর্থায়নে দুই প্যাকেজে ২৪ কোটি টাকা ব্যায়ে উখিয়ায় অতি জনগুরুত্ব পূর্ণ ১০ ব্রীজের কাজ শুরু হয়েছে।
ব্রীজ গুলো হচ্ছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৪ টি তেল খোলা ১টি মুসা খোলা ১ টি।

অন্য প্যাকেজে হলদিয়া ২টি রাজাপালং এ ২ টির একটি হচ্ছে রত্নার পূর্বাঞ্চলের গয়ালমারা খালের উপর ১টি সাড় ৩ কোটি টাকা ব্যয় বরাদ্ধে।
একবছর মধ্যে এ ব্রীজ নির্মাণ কাজ শেষ করার কথা রয়েছে।

গেল ১০ জুলাই ব্রীজের লেআউট দিয়ে পুরান ব্রীজের উভয় অংশের মাটি সরিয়ে ব্রীজ ভাঙ্গার প্রস্তুতির কাজ শেষ করেছে।

তবে লক্ষনীয় ব্যাপার হল এ উপজেলায় পাহাড়ী ঢলে প্লাবিত ১১ খালের অন্যতম এই খাল।

কিন্তু এ কথা মাথায় না এনে LGED উখিয়া আর ঠিকাদারের পরস্পর যোগ সাজসে হলদিয়া রত্না ইউনিয়নের পূর্বাঞ্চল ও ঘুমধুম ইউপির উত্তারাঞ্চলের কয়েক হাজার জনগনের উখিয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় আসাযাওয়ার একমাত্র অবলম্বন এইব্রীজ।

কিন্ত বিকল্প সেতুর বরাদ্ধ নাথাকায় কোন রকম জনগন হাটতে পারে এমন দায়সারা একটা বাশেঁর সাকুর মত অনেকটা ব্যবস্হা করায় জনগন সামনে কোরবান আর বর্ষার দূর্ভোগে পড়বে বিধায় বিক্ষোভে ফেটে পড়ে।
তাদের অভিযোগ বিকল্প সেতুর বরাদ্ধ না থাকলে অসময়ে ব্রীজ ভেঙ্গে হাজার হাজার নিরহ মানুষকে দূর্ভোগে ঠেলে দেয়াটা চরম অন্যায়।
তারা উখিয়ার হৃদপিন্ড খ্যাত UNOর কাছে আবেদন সাথে দাবী জানিয়েছেন এই বলেযে উখিয়া ৩ ইউপির পর্বাঞ্চল -নাইক্ষ্যংছড়ীর দু ইউপির বিশালংশ কৃষিজীবি শ্রমজীবি আর পেশাজীবি হাজার জনগনের দূর্ভোগ কমাতে নিরাপদ বিকল্প সেতুর ব্যবস্হা করতে।