আজ ৩রা অক্টোবর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মানবতার ফেরিওয়ালা নামে খ্যাত যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আহাম্মদ উল্লাহ মধুর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সানাউল্লার ২২তম মৃত্যু বার্ষিকী।

মোঃ রাজিবুল হক রনিঃ আজ ৩রা অক্টোবর ২০২০,ঢাকা উন্নয়ন সংগ্রাম পরিষদের মহাসচিব,ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব সমাজের আইক, মানবতার ফেরিওয়ালা নামে ক্ষেত, গরিব দুখি মানুষের বন্ধু যুবলীগ এর সিনিয়র সহ-সভাপতি  আহাম্মদ উল্লাহ মধুর  পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সানাউল্লার ২২তম মৃত্যু বার্ষিকী। ১৯৭১ সালে তৎকালীন ই.পি.আর (বর্তমান বি.জি.বি) এর কোয়াটার মাস্টার ছিলেন। ২৫সে মার্চ ১৯৭১ সালের সেই কালো রাতে ই.পি.আর এর পিলখানার হামলার পাশাপাশি তার নিজের বসবাসরত গনকটুলি বাড়িটিও জ্বালিয়ে দেয় পাক হানাদার বাহিনী।একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়ে গর্ববোধ করে তাঁর সন্তানেরা । মানবতার ফেরিওলা আহাম্মদ উল্লাহ মধু দৈনিক এই  আমার দেশ কে বলেন তাহার বাবার কোনো কিছুর উপর লোভ লালসা ছিল না। তিনি কোন সরকারী সুযোগ সুবিধা নেননি।শুধু আমাদের কে বলতেন, মুক্তিযোদ্ধার চেতনায় আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে মানুষের জন্য রাজনীতি করবে। 

বীর মুক্তিযোদ্ধা সানাউল্লা বৃদ্ধবয়সে শুধু বলতেন ওরা তো বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলেছে কারো নিকট কিছু পাওয়ার আশা করো না। দেখবে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা দেশকে একদিন অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে… তখন মৃত্যু হলেও পরকালে শান্তি পাবো।  যুব সমাজের আইকন আহাম্মদ উল্লাহ মধু আরো আমাদের কে বলে প্রিয় দেশ বাসি আমার বাবার জন্য সবাই করবেন। এবং বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। এবং আমি যেনো আমার বাবার মতো এদেশের মানুষের জন্য এদেশের জন্য ভালো কাজ করতে পারি।গরীব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি।